অনলাইন ডেস্ক
প্রথমে তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুরে একটি হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে সেখান থেকে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনা হয়।
বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টায় রংপুর ক্যান্টনমেন্ট থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।
ওই হামলার ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহিদা খানমের বাবাও গুরুতর আহত হয়েছেন।
এর আগে বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে সরকারি বাসভবনে ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হন।
উপজেলার ঘোড়াঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘ঠিক কখন এই হামলা হয়েছে সেটা আমরা জানি না। তবে আমি শুনেছি ভোররাতে দুর্বৃত্তরা তার বাসায় ঢুকে হামলা করেছে। তবে দুর্বৃত্তরা কিভাবে ইউএনও’র বাসায় ঢুকলো, সে বিষয়টি এখনও পরিষ্কার নয়।’
হামলার সময় ওয়াহিদা খানমের বাসায় তার বাবা এবং তার তিন বছর বয়সী সন্তান ছিলেন।
ওয়াহিদা খানমের স্বামী রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তৌহিদুল ইসলাম জানান, ওয়াহিদা খানমের বাবা হামলায় আহত হয়ে ভোরে বাইরে এসে স্থানীয় মানুষজনকে খবর দেন। এরপরই সবাই বিষয়টি জানতে পারেন।
রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার আব্দুল ওয়াহাব ভূঞা সংবাদমাধ্যমকে জানান, এখনো হামলার কারণ জানা যায়নি। তদন্ত করে জানা যাবে এই হামলায় কে বা কারা জড়িত।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা