অনলাইন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় গণমাধ্যম দেশ গুজরাটের এক প্রতিবেদনে নিহতের এ সংখ্যা জানানো হয়েছে।
জানা যায়, বিমানে থাকা ২৪২ আরোহীর মধ্যে ২৪১ জনই নিহত হয়েছেন। বিমানটি আছড়ে পড়েছিল সেখানকার বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে। এতে সেখানেও ৫০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন।
গুজরাটের উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা বিধি চৌধুরী বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, “দুর্ঘটনায় প্রায় ২৯৪ জন নিহত হয়েছেন। এতে কিছু শিক্ষার্থী রয়েছে। যারা মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে ছিলেন।”
ভয়াবহ এ দুর্ঘটনা থেকে অলৌকিভাবে বেঁচে গেছেন এক যাত্রী। পুলিশ কর্মকর্তা বিধি চৌধুরী জানিয়েছেন, এই যাত্রী বিমানের জরুরি বহির্গমন দরজার পাশের ১১-এ আসনে বসা ছিলেন। এ কারণে হয়ত তিনি বেঁচে গেছেন।” বিধি বলেছেন, হাসপাতালে হয়ত দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া অন্য আরও কেউ থাকতে পারেন।
আহমেদাবাদ পুলিশের প্রধান জি এস মালিক জানিয়েছেন, দুর্ঘটনাস্থল থেকে ২০০টিরও বেশি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। যারমধ্যে বিমানের যাত্রী ছাড়াও ওই মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের মরদেহ আছে। এছাড়া নিহতদের মধ্যে আছেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি।
ভারতের স্বাস্থ্য সচিব ধনঞ্জয় দ্বিবেদী বিমানে থাকা যাত্রী ও ওই ছাত্রাবাসে থাকা শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যদের ডিএনএ সেম্পল দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। যেন মরদেহগুলো শনাক্ত করা যায়।
বিমানটি মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ার পর টুকরো টুকরো হয়ে যায়। এটির লেজের অংশটি ছাত্রাবাসের একটি ভবনের ছাদে এখনো পড়ে আছে।
বিমানটি ছিল বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার। যা বিশ্বের অন্যতম আধুনিক বিমান। এর আগে বোয়িংয়ের এ মডেলের বিমান কখনো বিধ্বস্ত হয়নি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা