অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার ড. ইউনূসের ‘অলিম্পিক লরেল’ হাতে পাওয়ার বিষয়টি ইউনূস সেন্টারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
পরে ইউনূস সেন্টারের পাশাপাশি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে তার বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। এতে প্রফেসর ইউনূস বলেন, অলিম্পিক লরেল পেয়ে আমি সম্মানিত এবং অভিভূত। একইসঙ্গে আমি দুঃখিত যে, সশরীরে আপনাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারিনি।
আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ক্রীড়ার সামাজিক প্রভাবকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে উল্লেখ করে ক্রীড়াবিদদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারাই বিশ্ব পরিবর্তনে নেতৃত্ব দিতে পারেন। এবং সৃষ্টি করতে পারেন তিনটি শূন্যের; এগুলো হচ্ছে- শূন্য কার্বন নির্গমন, সম্পদের শূন্য পুঞ্জিভূতকরণ এবং শূন্য বেকারত্ব।
খেলাধুলার উন্নয়নের জন্য বিশেষ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা পেয়েছেন ৮১ বছর বয়সী ড. মুহাম্মদ ইউনূস । পাঁচ বছর আগে ‘অলিম্পিক লরেল’ সম্মাননা দেওয়া শুরু করে আইওসি। ২০০৬ সালে ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য কমানোর স্বীকৃতিস্বরূপ নোবেল পান তিনি।
সংস্কৃতি, শিক্ষা ও শান্তিতে প্রচেষ্টার স্বীকৃতি ও ক্রীড়াঙ্গনের উন্নতির জন্য এই সম্মাননা দেওয়া শুরু করে তারা। ২০১৬ রিও অলিম্পিকে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কার দেওয়া হয় কেনিয়ার সাবেক অলিম্পিয়ান কিপ কাইনোকে।
এর আগে, ২০১৬ সালে ব্রাজিলে রিও অলিম্পিকে মশাল বহন করেন ড. ইউনূস। তিনিই প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এমন বিরল সম্মান অর্জন করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা