অনলাইন ডেস্ক
ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে বিভিন্ন জেলায় জমে উঠতে শুরু করেছে কোরবানিরর পশুর হাট। গরুর পাশাপাশি রয়েছে মহিষ, ছাগলসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক পশু।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থানে পশুর হাট বসেছে। এর মধ্যে সদরে রয়েছে ৫টি। হাটগুলোতে ভিড় থাকলেও বিক্রি তেমন নয়। শিগগিরি বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী ব্যবসায়ীরা।
জেলার হাটগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন।
নেত্রকোনায় নৈহাটীতে বসেছে কোরবানির পশুর সবচেয়ে বড় হাট। এখান থেকে পশু নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানেও।
এই হাটে কয়েক কোটি টাকার পশু বিক্রি হবে বলে জানালেন জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওয়াহেদুল আলম।
কক্সবাজার জেলায় পশুর বড় খামার রয়েছে ৫ হাজার ২৩০ টি এবং মাঝারী ও ছোট খামার রয়েছে ২১ হাজার। এবারে ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন খামারিরা।
ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা জোরদার করার কথা জানিয়েছেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম।
রোগাক্রান্ত ও ক্ষতিকারক গরু যাতে বাজারে বিক্রি করতে না পারে, সে জন্য ২৭টি মেডিকেল টিম কাজ করবে বলে জানালেন জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন।
কুষ্টিয়ার খামারিরা জানালেন, প্রাকৃতিক উপাদানে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে গরু ছাগল লালনপালন করেছেন তারা। আশায় আছেন, ভালো দাম পাবেন।
কোরবানির ঈদ উপলক্ষে জেলায় ১ লাখ ৭৮ হাজার গরু-ছাগল লালনপালন করেছেন খামারিরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা