অনলাইন ডেস্ক
ক্রিকেট খেলাটা এতো সহজ না। আর কিউইদের হারানোও খুব সহজ হবে না। বললেন বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এ সময় সাকিব আরও বলেন, করোনার সময়ে নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখাটা খেলোয়াড়দের জন্য অনেক জরুরি।
তিনি আরও বলেন, করোনার সময়টায় নিজেকে এর সাথে মানিয়ে নিতে হবে। কীভাবে মানিয়ে নেয়া যায় তার উপায়গুলো বের করাটাই জরুরি কাজ।
দলে তরুণ খেলোয়াড়দের অবদান নিয়ে সাকিব বলেন, দলে যেমন বেশি ম্যাচ খেলা প্লেয়ার থাকে, তেমনি কম ম্যাচ খেলা প্লেয়ারও থাকে। তারা দলে আছে কারণ দলে থাকার যোগ্যতা তাদের আছে। এখন অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেলে দলটি বেশ ভারসাম্যপূর্ণ হয়েছে। সবাই অবদান রাখছে বলেই ফলাফল আসছে বাংলাদেশের অনুকূলে। আমি আশা করবো, সবার অবদান রাখার এই ধারা বিশ্বকাপেও অব্যাহত থাকবে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে কোন পর্যায়ে দেখতে চান তিনি, এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, আগে কোয়ালিফাই করতে হবে আমাদের। সেটা ভালোভাবেই করা উচিত। তাছাড়া টি-টোয়েন্টিতে কোনো বড়-ছোট দল নেই। সবারই সম্ভাবনা সমান। ভুলের সুযোগ নেই এই ফরম্যাটে। কারণ ভুল করলে তা শুধরানোর সময় পাওয়া যায় না এই ক্রিকেটে। তাই চেষ্টা থাকবে, ভুল না করার। অব্যাহতভাবে ভালো ক্রিকেট খেলে যাওয়াটাই লক্ষ্য আমাদের।
ভক্তদের ভালোবাসা কি কখনো অত্যাচার মনে হয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নের উত্তরে সাকিব হেসে বলেন, ভালোবাসার অত্যাচারকে পুরোটাই আমি উপভোগ করি। তাছাড়া এটাকে অত্যাচার হিসেবে দেখি না আমি। আর দেখবো, তেমন সম্ভাবনাও নেই।
পঞ্চপাণ্ডবের পরবর্তী সময়ের বাংলাদেশ দল নিয়ে সাকিব বলেন, কারও জন্যই কিছু অপেক্ষা করে না। কেউ আসবে, কেউ যাবে। তাই আমরা না থাকলে বাংলাদেশ দল ভুগবে, এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
সোহান, মুশফিক নাকি লিটন- উইকেটকিপার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কাকে দেখতে চান বিশ্বের নাম্বার ওয়ান এই অলরাউন্ডার? সাকিব বলেন, এটা সম্পূর্ণভাবেই ম্যানেজমেন্টের ব্যাপার। তবে এমন প্রতিযোগিতা খেলোয়াড়দের জন্য ভালো এবং এতে তাদের সেরা পারফর্মেন্স বেরিয়ে আসে বলে মন্তব্য করেন সাকিব।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা