অনলাইন ডেস্ক
আজ বুধবার সকালে তার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। পরে ওই ব্যাংকে গিয়ে ব্যাংকটি লকডাউন এবং তার সংস্পর্শে আসা ১১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে হোম কোয়ারেন্টিনে নির্দেশ দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাসলিমা মোস্তারী।
তাসলিমা মোস্তারী বলেন, ‘সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা নাসরিন আক্তারের কাছে ওই ব্যবস্থাপকের করোনা শনাক্ত হওয়ার বিষয়টি জানতে পারি।
ওই ব্যবস্থাপক দৌলতপুর উপজেলা ডাকবাংলোতে থেকে তার কর্মস্থলে দায়িত্বপালন করেন। তার স্ত্রী ও সন্তান বসবাস করেন রাজধানীর মিরপুরে। মাঝেমধ্যে মিরপুরের বাসা থেকেও অফিস করতেন।
গত রবিবার মিরপুরের বাসা থেকে তিনি দৌলতপুরে ডাকবাংলোতে আসেন এবং সোমবার পর্যন্ত অফিস করেন। সোমবার সকাল জ্বর ও কাশিতে আক্রান্ত হন তিনি।
এরপর নিজেই দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান এবং তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। আজ সকালে তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বর্তমানে তিনি মিরপুরের বাসায় আইসোলেশনে আছেন।’
তাসলিমা মোস্তারী আরও বলেন, ‘ব্যাংক কর্মকর্তার রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর আজ সকালে ওই ব্যাংকের সকল কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা এবং করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’
এদিকে, জেলার সিভিল সার্জন আনোয়ারুল আমিন আখন্দ জানান, আজ দুপুর পর্যন্ত মোট ৮৫৩ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮২১ জনের পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া গেছে।
তাদের মধ্যে ২২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং ৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। তবে জেলায় করোনা আক্রান্তদের তালিকায় ওই ব্যাংক কর্মকর্তার নাম নেই। ঢাকায় আক্রান্তদের তালিকায় তাকে গণ্য করা হবে। সেই হিসেবে গত ৩ দিনে মানিকগঞ্জে কোনো ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত হননি।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা