অনলাইন ডেস্ক
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আল-কাবাসের তথ্য অনুযায়ী, নতুন আগতদের ওয়ার্ক পারমিট প্রদান ও নবায়ন করার শর্ত হিসেবে আগত কর্মীদের জন্য একটি ভালো ‘দক্ষতা স্তর’ নিশ্চিত করার জন্য এই পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। কর্তৃপক্ষ কুয়েতি নাগরিকদের বেকারত্ব দূর করার অংশ হিসেবে প্রবাসী শ্রমিক ও নাগরিকদের মধ্যে ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে।
পাবলিক অথরিটির মহাপরিচালক ড. মুবারক আল-আজমি বলেছেন, আবেদনকারীর চাকরি সম্পর্কে ভাল দক্ষতা এবং জ্ঞান রয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট পেশাগুলোর কুয়েত সোসাইটি অব ইঞ্জিনিয়ার্সের (কেএসই) সহযোগিতায় এটি করা হবে।
কেএসই দ্বারা পরীক্ষাগুলো প্রথম পর্যায়ে হবে নতুন আগতদের জন্য এবং তারপরে যারা দেশের ভিতরে তাদের ওয়ার্ক পারমিট (আকামা) নবায়ন করতে চান তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। ওয়ার্ক পারমিট নবায়নের ক্ষেত্রে তাদের একটি শর্ত দেওয়া হবে। ব্যর্থ হলে তাকে কুয়েত ছেড়ে যাওয়ার জন্য একটি অতিরিক্ত সময় দেওয়া হবে।
কুয়েতে বর্তমানে আড়াই লাখ বাংলাদেশি কাজ করছে। প্রথম অবস্থানে ভারত আর দ্বিতীয় অবস্থানে মিশর থাকলেও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। ভিসা জটিলতার কারণে সহজে কুয়েত প্রবেশ করতে পারছেন না বাংলাদেশিরা। অন্যদিকে করোনায় দীর্ঘদিন ফ্লাইট বন্ধ থাকায় ফিরতে পারেননি অনেক প্রবাসী।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা