মনোয়ার হোসেন
ওই হাটে বুধবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে এমনি চিত্র দেখাযায় । এতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ব্যাপক ভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
ক্রেতা মো. মফিজ মিয়া জানান,হাটের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে করোনা কি তারা বুজেই না। আমি মাস্ক পড়ে থাকলেও হাটের বেশির ভাগ মানুষ মাক্স তো দূরের কথা কোন প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মানছেনা।
হাটে গরু বিক্রি করতে আসা বিক্রেতা শামসু মিয়া বলেন, বেশ কিছু দিন ধরেই করোনার কারনে কোন আয় রোজগার নেই। আজ হাট খুলেছে তাই একটি গরু বিক্রি করতে আসেছি। মুখে মাক্স বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন,অনেকেই তো মাস্ক পড়েনি তাই আমিও পড়িনাই। তবে পকেটে রয়েছে মাক্স।
মো. সেলিম নামের বিক্রেতা বলেন, আমার দূরত্ব মেনেই আছি তবে ক্রেতারা যদি না বুঝে আমরা কি করবো। চেষ্টা করিছি যাতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা যায়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাকিব হাসান জানান, পশুর হাটে অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই। বেশি জনসমাগম মানেই করোনার সংক্রামণের ঝুঁকি। আমরা ইতিমধ্যে হাটের ইজারাদের সাথে কথা বলেছি এই বিষয় নিয়ে। তারা এর পর থেকে সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনেই পশুর হাট চালাবে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা