কুমিল্লা প্রতিনিধি
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ইন্দ্রাবতি, মহিষপাড়া, রামনগর, পূর্বহারা, শিকারপুর, পয়াত ও ইছাপুর গ্রামের নারী শিশুসহ অন্তত ২০ জনকে কামড়ে আহত করে পাগলা কুকুরের দল।গবাদিপশুও কুকুরের আক্রমণের শিকার হয়েছে।
শুক্রবার সকালে একটি গরুকে কামড়ে আহত করে এক কুকুর। আহত ব্যক্তিদের বুড়িচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয়, আহতদের কয়েকজনকে কুমিল্লা সদর ও অন্য হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতের মধ্যে বেশ কয়েকজনের পায়ে কুকুড়ের কামড়ের গভীর ক্ষত হয়েছে।
আহতদের চিকিৎসা ও ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর হোসেন মিঠু। তবে হাসপাতালে কুকুড়ের কামড়ের ভ্যাকসিন না থাকায় বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে বলে আহতরা জানান।
এ ঘটনায় ষোলনল ইউনিয়নের সব গ্রাম ও উপজেলায় পাগলা কুকুর আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। গ্রামের সব মসজিদের মাইকে জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে।
কুকুরের কামড়ে আহত কয়েকজন হলেন উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ইন্দ্রবতি গ্রামের হোমিও চিকিৎসক মো. হেলাল, হাসিনা আক্তার (২০) একই গ্রামের মো. সেলিম মিয়ার ছেলে মো. শাকিন মিয়া (১৫), মহিষপাড়া সরকার বাড়ির বিথি আক্তার (১৮), হাজী বাড়ির মোতাহার বেগম (২২), ইছাপুরা গ্রামের মো. মমিন মিয়া পুলিশের স্ত্রী ও মাইনুল হকের ছেলে মো. তামিম (১৮)। আহত অন্য ব্যক্তিদের পরিচয় জানা যায়নি।
ইউনিয়নের ইন্দ্রাবতি গ্রামের বাসিন্দা ইউনিয়ন কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদিন জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ও শুক্রবার সকালে গ্রামের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি পাগলা কুকুর সামনে যাকে পেয়েছে তাকেই কামড়েছে।
বাড়ি থেকে বের হয়ে মানুষ বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার সময় কুকুরের কামড়ে আহত হন। তিনি জানান, গ্রামবাসী একটি কুকুরকে পিটিয়ে মেরেছে, অন্য কুকুরদের দ্রুত আটক করা হবে।
অনেক দিন ধরে বেওয়ারিশ কুকুর আটক করা ও মারা বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন গ্রামের মানুষ।
সহযোগিতার জন্য বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বন বিভাগের লোকজন পাঠাচ্ছেন জানান। এ ঘটনায় উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম জানান, কুকুরগুলোকে ধরার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় বেওয়ারিশ ‘পাগলা’ কুকুরের কামড়ে ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে দলবদ্ধ বেওয়ারিশ কুকুর গ্রামের বাসিন্দানের কামড়ে আহত করে।
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের ইন্দ্রাবতি, মহিষপাড়া, রামনগর, পূর্বহারা, শিকারপুর, পয়াত ও ইছাপুর গ্রামের নারী শিশুসহ অন্তত ২০ জনকে কামড়ে আহত করে পাগলা কুকুরের দল।
গবাদিপশুও কুকুরের আক্রমণের শিকার হয়েছে। শুক্রবার সকালে একটি গরুকে কামড়ে আহত করে এক কুকুর।
আহত ব্যক্তিদের বুড়িচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয়, আহতদের কয়েকজনকে কুমিল্লা সদর ও অন্য হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতের মধ্যে বেশ কয়েকজনের পায়ে কুকুড়ের কামড়ের গভীর ক্ষত হয়েছে।
আহতদের চিকিৎসা ও ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর হোসেন মিঠু।
তবে হাসপাতালে কুকুড়ের কামড়ের ভ্যাকসিন না থাকায় বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে বলে আহতরা জানান। এ ঘটনায় ষোলনল ইউনিয়নের সব গ্রাম ও উপজেলায় পাগলা কুকুর আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। গ্রামের সব মসজিদের মাইকে জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে।
ইউনিয়নের ইন্দ্রাবতি গ্রামের বাসিন্দা ইউনিয়ন কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদিন জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ও শুক্রবার সকালে গ্রামের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি পাগলা কুকুর সামনে যাকে পেয়েছে তাকেই কামড়েছে। বাড়ি থেকে বের হয়ে মানুষ বিভিন্ন স্থানে যাওয়ার সময় কুকুরের কামড়ে আহত হন।
তিনি জানান, গ্রামবাসী একটি কুকুরকে পিটিয়ে মেরেছে, অন্য কুকুরদের দ্রুত আটক করা হবে। অনেক দিন ধরে বেওয়ারিশ কুকুর আটক করা ও মারা বন্ধ থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন গ্রামের মানুষ।
সহযোগিতার জন্য বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বন বিভাগের লোকজন পাঠাচ্ছেন জানান।
এ ঘটনায় উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম জানান, কুকুরগুলোকে ধরার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা