অনলাইন ডেস্ক
এমন জরাজীর্ণ সড়কে প্রতিদিন চলে ৭ থেকে ৮ হাজার যানবাহন। ২০১৯ সালে কিশোরগঞ্জ জেলা সদর থেকে ভৈরব পর্যন্ত ৬৫ কিলোমিটার আঞ্চলিক মহাসড়কটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মাত্র পাঁচ বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গার বেহাল অবস্থা। উঠে গেছে পিচ আর নুড়ি পাথরের আস্তর, সৃষ্টি হয়েছে ছোট বড় গর্র্ত। কটিয়াদী উপজেলা থেকে বাজিতপুর উপজেলার পিরিজপুর পর্যন্ত প্রায় ৭ কিলোমিটার সড়ক একেবারেই চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে।
এ রাস্তা দিয়ে চলাচল করায় বিকল হচ্ছে বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন। ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এ সড়কে চলাচলকারীদের।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ বলছে, ইট-সুড়কি দিয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অংশ প্রাথমিকভাবে সংস্কার করা হচ্ছে। দরপত্র আহবান করা হয়েছে. দ্রুত সংষ্কার কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জ সড়ক ও জনপত্র বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী রিতেশ বড়ুয়া।
প্রতিদিন এই মহাসড়ক দিয়ে ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের লাখ লাখ মানুষ যাতায়াত করে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা