অনলাইন ডেস্ক
রবিবার (৮ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানিয়েছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। বিজ্ঞপ্তিতে এই সহায়তা জীবন-রক্ষাকারী মেডিক্যাল সরঞ্জাম, অক্সিজেন সরবরাহ এবং দেশজুড়ে কভিড-১৯ টিকা প্রচারাভিযানের জাতীয় প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার বলেছেন, ‘ঐতিহাসিক আমেরিকান রেসকিউ প্ল্যান (আমেরিকান উদ্ধার পরিকল্পনা)-এর মাধ্যমে দেয়া এই বর্ধিত অনুদান বাংলাদেশকে কভিড-১৯ মোকাবিলায় আমাদের দেয়া চলমান সহায়তারই অংশ। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের কভিড-১৯ মোকাবিলা কার্যক্রমে সহায়তাকারী সর্ববৃহৎ দাতা দেশ। আমেরিকা বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে বিগত পাঁচ দশক ধরে ঘনিষ্ঠ অংশীদার হিসেবে কাজ করে আসছে। মহামারির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে এই বিশেষ চ্যালেঞ্জিং মুহুর্তে আমাদের অংশীদারিত্ব অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
যুক্তরাষ্ট্র সরকার মহামারির শুরু থেকে বাংলাদেশের কভিড-১৯ মোকাবিলা কার্যক্রমে সহায়তা করতে নতুন এই তহবিলসহ মোট সাড়ে নয় কোটি ডলারেরও বেশি সহায়তা দিয়েছে এবং বাংলাদেশিদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য অংশীদারদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া কভিড-১৯ সহায়তার মধ্যে ৫৫ লাখ ডোজ মর্ডানা টিকা এবং দেশব্যাপী জাতীয় টিকা প্রচারাভিযান কার্যক্রম পরিচালনার সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী কোভ্যাক্স টিকাদান প্রচেষ্টাকে সহায়তা করতে ইতোমধ্যে ২ বিলিয়ন ডলার অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং পরবর্তীতে আরো ২ বিলিয়ন ডলার প্রদানের অঙ্গীকার করার মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানুষের কাছে ন্যায়সঙ্গতভাবে কভিড-১৯ টিকা পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বৃহত্তম দাতা দেশে পরিণত হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা