অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, শনিবার কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে করোনাভাইরাসের টেস্টের ফলাফলে তার করোরা পজেটিভ পাওয়া গেছে।
এদিন কক্সবাজার মেডিকেলে জেলার আট উপজেলা থেকে ১৪৬ জনের নমুনা পরীক্ষার রির্পোট প্রকাশিত হয়। এতে মোট ৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে।
তন্মধ্যে চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যন ফজলুল করিম সাঈদী ছাড়াও চকরিয়া উপজেলায় আরও তিনজন, উখিয়া উপজেলা হাসপাতালের একজন কর্মচারী ও টেকনাফের একজন রয়েছেন।
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, গত ৮ মে ৩০ থেকে ৩৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যানও ছিল।
৯ মে কক্সবাজারের সদর হাসপাতালের ল্যাবে রিপোর্ট পাওয়ার পর দেখা গেছে চকরিয়ায় নতুন করে চারজন করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া গেছে। এরা সবাই বর্তমানে নিজ নিজ বাড়িতে রয়েছেন।
ইতোমধ্যে চকরিয়া উপজেলায় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট, হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষসহ ২৩ জন করোনা আক্রান্তের তালিকায় যুক্ত হয়েছেন।
চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী বলেন, করোনা রিপোর্ট পজেটিভ হলেও ইনশাল্লাহ আমি সুস্থ আছি। ক’দিন একটু জ্বর ছিল। তবে এখন নেই। বর্তমানে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে আমি সরকারি বাসায় হোম আইসোলেশনে আছি।
এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে আগের মতো জনগনের পাশে থাকাতে চান, সেজন্য তিনি চকরিয়াবাসি সবার কাছে দোয়া কামনা করেন।
প্রসঙ্গত, করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে চকরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী রাতদিন উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকার প্রতিটি জনপদে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় ছুটে বেরিয়েছেন।
সরকারি গাড়িতে করে নিজে অভুক্ত মানুষের ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। মানুষকে মহামারী থেকে সচেতন করতে মাঠে- ঘাটে নিরলস ভাবে কাজ করেছেন।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা