অনলাইন ডেস্ক
সংস্থাটির একটি গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, ‘করোনা রোগীদের কষ্ট লাঘব করতে কিংবা জীবন বাঁচাতে এই ওষুধের কোনো প্রভাব নেই বললেই চলে। থাকলেও সেটা সামান্য।’ খবর আলজাজিরার।
ডব্লিউএইচও’র এই গবেষণা প্রতিবেদনটির প্রি-প্রিন্ট সংস্করণ মেড আর্কাইভ সার্ভারে প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে রেমডেসিভির ছাড়াও হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন, লোপিনাভির ও ইন্টারফেরন রেজিমেন্সের অকার্যকারিতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এখনো কোনো জার্নাল এই গবেষণার পিয়ার-রিভিউড করেনি।
ডব্লিউএইচও বলছে, তারা ৩০টি দেশের ৪০৫টি হাসপাতালে এই ওষুধগুলোর ট্রায়াল পরিচালনা করেছেন। যেখানে অংশগ্রহণকারী রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ২৬৬ জন। যার মধ্যে দুই হাজার ৭৫০ জনকে রেমডেসিভির, ৯৫৪ জনকে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন, এক হাজার ৪১১ জনকে লোপিনাভির, ৬৫১ জনকে ইন্টারফেরনের সঙ্গে লোপিনাভির এবং এক হাজার ৪১২ জনকে শুধু ইন্টারফেরন দেয়া হয়েছিল। আর বাকি চার হাজার ৮৮ জনকে কোনো পরীক্ষাধীন ওষুধ দেয়া হয়নি।
এই গবেষণার ফলাফল থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট উপসংহারে পৌঁছানো যাবে কি না সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। কারণ এর আগে চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রে রেমডেসিভিরের একটি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছিল গিলিয়াড। তাদের তথ্য অনুযায়ী, অন্য ওষুধের তুলনায় কোভিড-১৯ চিকিৎসায় রেমডেসিভির ব্যবহারে সেরে ওঠার সময় পাঁচ দিন কমাতে পারে। এ ছাড়া রেমডেসিভির অক্সিজেন পাওয়া রোগীদের মৃত্যুঝুঁকি ব্যাপকভাবে কমাতে পারে। এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা ছিল এক হাজার ৬২ জন।
এক বিবৃতিতে গিলিয়াড জানিয়েছে, গবেষণার ফলাফলের তথ্য এখনো কোনো গুরুত্বপূর্ণ পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে না যাওয়াতে তারা ‘উদ্বিগ্ন’।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা