অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম।
তেদ্রোস আধানম বলেন, ডেল্টা ও ওমিক্রন এখন দু’টি স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে; যা সংক্রমণ রেকর্ড সংখ্যার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। ফলে, হাসপাতালে রোগী ভর্তি এবং মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। শুধু নতুন করে করোনায় আক্রান্তের চাপ নয়, প্রচুর সংখ্যক স্বাস্থ্যকর্মী এতে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে এর পাশাপাশি ডাব্লিউএইচও জানিয়েছেন হয়তো আগামী বছর এর তীব্রতা কিছুটা কমতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করছে ভ্যাকসিন কতজনকে দেয়া হচ্ছে তার উপর। ডাব্লিউএইচও চাইছে ২০২২ এর মাঝামাঝি যেন ৭০ শতাংশ জনসংখ্যা টিকার আওতায় আসে।
উল্লেখ্য, গেলো সপ্তাহে, বিশ্বজুড়ে রেকর্ড সংখ্যক মানুষের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ২২ থেকে ২৮ ডিসেম্বর প্রতিদিন গড়ে ৯ লাখ ৩৫ হাজারের বেশি মানুষের করোনা শনাক্ত হয়। এ সময়ের মধ্যে, সাড়ে ৬৫ লাখ মানুষের শনাক্ত হয় সংক্রমণ। ২০২০ সালের মার্চে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা মহামারি ঘোষণা করার পর এটাই সর্বোচ্চ। বার্তা সংস্থা- এফপি’র এক পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে এ তথ্য। বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দৈনিক হিসাবের ভিত্তিতে এ পরিসংখ্যান দিয়েছে গণমাধ্যমটি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা