অনলাইন ডেস্ক
আইসিসি মাঠে ক্রিকেট ফেরানোর বিষয়ে কিছু গাইডলাইনও তৈরি করে ফেলেছে। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররা ব্যক্তিগতভাবে স্কিল ট্রেনিং শুরু করেছে। জুলাইতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলতে চায় তারা। আগস্টে পাকিস্তান যেতে চায় ইংল্যান্ড সফরে।
দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার মূলত তাদের দেশে খেলাধুলার সমস্ত আয়োজনকে কিভাবে আবার শুরু করা যায়, সে বিষয়ে পরিকল্পনা করছে। ভারতের কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতেই কিভাবে সব ক্রীড়া ইভেন্ট মাঠে আনা যায়, সে পরিকল্পনা করছে তার সরকার। এর মধ্যে ক্রিকেট কিভাবে মাঠে ফিরবে, সে দায়িত্ব বিসিসিআইর।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই এরই মধ্যে ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১ নভেম্ব- এই সময়ের মধ্যে আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজনের ব্যাপারে একটা খসড়া সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ যদি স্থগিত হয়ে যায়, তাহলে আইপিএল অনুষ্ঠিত হতে পারে এই সময়ে।
তবে বিসিসিআই একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে দিয়েছে যে, তাদের কাছে সমর্থক এবং খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাই সবচেয়ে বড়। স্বাস্থ্যবিধি ঠিক রেখে যদি খেলা আয়োজন করা যায়, তাহলে তারা সামনে এগুবে।
আইএএনএস এবং বিসিসিআই কর্মকর্তাদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী রিজিজুর আলাপে সমর্থকদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার বিষয়টিই মুখ্য হিসেবে উঠে এসেছে। তিনি ওই সময় জানিয়েছেন, অর্থপ্রাপ্তিই মূল উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য হলো, সময়মতো খেলাধুলা মাঠে ফেরানো। এর মধ্যদিয়েই হয়তো সম্প্রচার প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে রাজস্ব আয় সম্ভব হবে। fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা