অনলাইন ডেস্ক
ড. বুর্লা বলেন, করোনাভাইরাসের বেটা ভ্যারিয়েন্ট প্রথম শনাক্ত হয় দক্ষিণ আফ্রিকায় এবং ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রথম ধরা পড়ে ভারতে। করোনার এই দুটি ধরন মোকাবেলায় ফাইজারের টিকা কার্যকর করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং এজন্য করোনার মূল টিকায় তেমন বদল করতে হয়নি।
তিনি আরো বলেন, ওমিক্রন মোকাবিলায় ফাইজারের টিকা কার্যকরে করতে কাজ চলছে। ১০০ দিনের মধ্যে ওই কাজ শেষ হবে।
ড. বুর্লা মনে করেন, মহামারির সময় টিকা লাখ লাখ মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে এবং এই টিকা না হলে ‘সমাজের মূল কাঠামোই ঝুঁকির মুখে পড়ত।’ ফাইজার আশা করছে, চলতি বছর শেষ হওয়ার আগেই তারা ফাইজারের টিকার তিনশ’ কোটি ডোজ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। আগামী বছর চারশ’ কোটি ডোজ টিকা সরবরাহের পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
কোম্পানির প্রধান নির্বাহী বলেন, মানুষেকে করোনাভাইরাসের থেকে সুরক্ষা দিতে বিশ্বজুড়ে একটি প্রতিযোগিতা চলছে। ২০২২ সালে দেশগুলো যত প্রয়োজন তত ডোজ টিকা পাবে বলেও মনে করেন ড. বুর্লা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা