চীনে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে এক হাজার ১৩ জেনে ঠেকেছে। জানা গেছে, কেবল চীনেই মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ৪২ হাজার সাতশ ৫৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
এখন পর্যন্ত তিন হাজার তিনশ ৪৪ জন করোনাভাইরাসের কবলে পড়ার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রমণ ও নিরাপত্তা কেন্দ্রের পরিচালক ডা. লিপকিন করোনাভাইরাস পর্যবেক্ষণের জন্য বর্তমানে চীনে রয়েছেন। তিনি বলেন, এটা একেবারেই নতুন ভাইরাস। এটা সম্পর্কে বেশি কিছু আমাদের জানা নেই। এই ভাইরাস যেন আরো খারাপ পরিণতি ডেকে নিয়ে না আসে, সেই চেষ্টা আমরা করে যাচ্ছি।
জানা গেছে, গুয়াংঝো, বেইজিং, উহানসহ বিভিন্ন জায়গায় তিনি ঘুরে ঘুরে চিকিৎসকদের করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার পরামর্শ দিচ্ছেন।
এই চিকিৎসক এও মনে করিয়ে দেন যে, করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত মৌসুমি ইনফ্লুয়েঞ্জা কিংবা ফ্লুর মতো হতাহতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়নি। কারণ, বছরে সাড়ে ছয় লাখের বেশি মানুষ বিশ্বব্যাপী মারা যায় ইনফ্লুয়েঞ্জায়। তবে, করোনাভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ার কারণে বেশি সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একে থামাতে না পারলে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে মহামারি আকার ধারণ করতে পারে।
এ দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একটি দক্ষ মেডিকেল দল চীনে পৌঁছেছে।
সোমবার চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং করোনাভাইরাসের চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন। এই সময় তিনি মাস্ক পরে ছিলেন।
স্বাস্থ্যকর্মীদের আরও উদ্যম নিয়ে কাজ করার কথা বলেন জিনপিং। বলেন, “আমাদের অবশ্যই আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে, শেষ পর্যন্ত মহামারিটির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিতবো।”
Like & Share our Facebook Page: Facebook
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা