অনলাইন ডেস্ক
বিজ্ঞপ্তিতে তিনি দাবি করেন, জীবন বাজি রেখে দুস্থ, অসহায় ও কর্মহীনদের মুখে হাসি ফোটাতে ঝুঁকি নিয়ে সম্মুখযোদ্ধা হিসেবে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন পিআইওরা। কিন্তু যুদ্ধের মাঠে তাদের প্রয়োজনমতো সুরক্ষা সরঞ্জাম দেওয়া হয়নি। যথাযথ নিরাপত্তা ছাড়াই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে কাজ করে চলেছেন তারা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনার ভয়ভীতি উপেক্ষা করে অধিদপ্তর থেকে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত জিআর চাল, নগদ অর্থ ও শিশু খাদ্য উপজেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ বরাবর উপবরাদ্দ প্রদান করা হয়। অতঃপর অপারেশন ম্যানুয়াল অনুসারে ওয়ার্ড কমিটি ও ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে কর্মজীবী কর্মহীনদের তালিকা প্রস্তুত করে পর্যায়ক্রমে প্রতিটি পরিবারে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার কাজ বাস্তবায়ন করছেন তারা। বিতরণ যেনো সঠিকভাবে হয় এজন্য পিআইওদের সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে কার্য সম্পন্ন করতে হয়। উপকারভোগীরা কেউই স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খাদ্যসামগ্রী গ্রহণ করেন না। করোনাসহ যে কোন দুর্যোগ মোকাবেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় অধিদপ্তরের অধীনে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার ভূমিকা অপরিসীম।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা