অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার (২৬ জুন) মহামারি মোকাবেলায় বৈশ্বিক সমন্বিত প্রচেষ্টা জোরদারে গত এপ্রিলে শুরু হওয়া এক্সেস টু কভিড-১৯ টুলস (এসিটি) হিসেবে পরিচিত উদ্যোগের আন্তর্জাতিক ব্যয় বিবরণী তুলে ধরে ডব্লিউএইচও।
এসময় ডব্লিউএইচও প্রধান ২০২১ সালের মাঝামাঝি নাগাদ সম্ভাব্য ৫০ কোটি টেস্ট এবং নিন্ম ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ২৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষের চিকিৎসা সুবিধা দিতে ৩১.৩ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের জন্য বিশ্বের দেশগুলোর প্রতি সহায়তার অনুরোধ জানান।
শনিবার (২৭ জুন) ব্রাসেলসে এটিসি উদ্যেগে সহায়তা বিষয়ক বৈঠকের প্রক্কালে এটিসি’র বিশেষ দূত নগোজি ওকোনজো আইয়েলা এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে জানায়, এ পর্যন্ত ৩.৪ বিলিয়ন ডলার অর্থায়নের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। এই মুহূর্তে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে ১৪ বিলিয়ন ডলারসহ আগামী ১২ মাসে মোট ২৭.৯ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘আমরা যদি এখন গুরুত্ব না দেই তাহলে মানুষের প্রণিহানি এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয় আরো গুরুতর হবে।’
ডব্লিউএইচও প্রধান টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস বলেছেন, ‘এটি স্পষ্ট যে, কোভিড ১৯ নিয়ন্ত্রনে আনতে এবং মানুষের জীবন বাঁচাতে আমাদের অস্বাভাবিক দ্রুত গতিতে বিপুল পরিমাণ কার্যকর ভ্যাকসিন, টেস্ট এবং থেরাপির প্রয়োজন হবে।’
এসময় তিনি সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার মূলনীতির প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
আগামী বছরের শেষ নাগাদ তাদের ২ বিলিয়ন ভ্যাকসিন ডোজ সরবরাহের পরিকল্পনা রয়েছে।
বিশ্বব্যাপী প্রায় ২২০টি ভ্যাকসিন উন্নয়নের চেষ্টা চলছে, এরমধ্যে ১৫ টির ক্লিনিক্যাল ট্রায়েল চলছে।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা