অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, আমরা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাছে একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছি। যাতে গাজায় যুদ্ধবিরতিসহ জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টিও নিশ্চিত করা হয়েছে। আশা করছি অন্যান্য দেশ আমাদের এ প্রস্তাবকে সমর্থন করবে।ইসরায়েলের অন্যতম মিত্র যুক্তরাষ্ট্র গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির জন্য এর আগে তিনবার প্রস্তাব করা হয়েছিল। এতে তিনবারই প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিলেন তারা।সাম্প্রতিক সময়গুলোতে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সে সঙ্গে গত ৭ অক্টোবর আটক জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার জন্য হামাসকেও চাপ দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন গত বুধবার সৌদি সংবাদমাধ্যম আল হাদাথকে বলেন, আমি মনে করি এই প্রস্তাব একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠাবে।
তিনি বলেন, আমরা অবশ্যই ইসরায়েলের পাশে আছি। তাদের আত্মরক্ষার প্রতি আমাদের সম্মান আছে। গাজায় যে সব বেসামরিক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এবং চরম দুর্দশায় আছেন তাদের প্রতিও আমাদের নজর দিতে হবে। তাদের সুরক্ষার বিষয়টা আমাদের প্রাধান্য দিতে হবে। তারা যেন মানবিক সহায়তা পেতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
গত বুধবার (২০ মার্চ) সংশোধিত খসড়াটি জাতিসংঘে জমা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে বলা হয়েছে, সব পক্ষের বেসামরিক লোকদের সুরক্ষিত রাখতে। অত্যাবশ্যকীয় মানবিক ত্রাণের সরবরাহ ও দুর্দশা দূর করার জন্য জিম্মিদের মুক্তি সাপেক্ষে তাৎক্ষণিক ও টেকসই যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।
তবে এই খসড়া প্রস্তাবে ভোট গ্রহণ কখন হবে তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফাহাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে তাদের মধ্যে ইসরায়েল এবং গাজা যুদ্ধ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা