অনলাইন ডেস্ক
তিনি জানান, পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপনে ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরোয়ার্ডিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সব সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে আমদানিকারক গ্রুপ ও বাংলাবান্ধা লোড-আনলোড শ্রমিক ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনার সাপেক্ষে গত ২৯ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্দরটির সব আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। আজ রোববার সকাল থেকে বন্দরের আমদানি-রপ্তানিসহ সব ব্যবসায়ী কার্যক্রম চালু হয়েছে।
বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যে অপার সম্ভাবনাময় চারদেশীয় এ স্থলবন্দর। বন্দরটি দিয়ে ৯৫ শতাংশ পাথর আমদানি হলেও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে আমদানি-রপ্তানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এই বন্দরটি। বন্দরটিতে সম্প্রতি নেপালে আলু রপ্তানি বেড়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ থেকে যেসব পণ্য রপ্তানি হচ্ছে তা হলো- ভারত ও নেপালে পাট, ওষুধ, প্রাণ ও ওয়ালটনের পণ্য, জুস, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিসহ উল্লেখযোগ্য বিভিন্ন পণ্য।
অপরদিকে পাথর ছাড়াও যেসব পণ্য আমদানি হচ্ছে তা হচ্ছে মসুর ডাল, গম, ভুট্টা, চিরতা, হাজমলা, যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিক দানা, রেললাইনের স্লিপার, খইল, আদা ও চিটাগুড় ইত্যাদি।
বাংলাবান্ধা চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক ফিরোজ কবীর বলেন, ঈদের ছুটিতে বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক ছিল।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা