অনলাইন ডেস্ক
তিনি বলেন, কিছুদিন আগে অনেকেই আমাকে ভ্যাকসিন নিতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু আমি কোনো বিদেশি ভ্যাকসিন ব্যবহার করতে চাইনি। আমি বলেছি, আমরা অপেক্ষা করব, ইনশাআল্লাহ ইরানে খুব দ্রুত ভ্যাকসিন উৎপাদিত হবে এবং আমরা নিজস্ব ভ্যাকসিন ব্যবহার করতে পারব। ইরানের এই সর্বোচ্চ নেতা গত জানুয়ারিতে দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের তৈরি ভ্যাকসিনের ব্যবহার অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন, বিশেষ করে ফাইজার ও মডার্না’র ভ্যাকসিন। তিনি বলেছিলেন, ওদের বিশ্বাস করা যায় না।
অবশ্য ইরানে তৈরি টিকা নেয়ার দুটি শর্ত দিয়েছিলেন খোমেনি। শর্ত পূরণ করেই তিনি টিকা নিয়েছেন। শর্ত দুটি ছিল- দেশের সাধারণ নাগরিকরা যে শিডিউল অনুযায়ী টিকা পাচ্ছেন, তিনিও সেই শিডিউল অনুযায়ী টিকা নেবেন। আর তিনি কোনো বিদেশি টিকা নেবেন না।
ডিসেম্বরের শেষের দিকে কোভইরান বারেকাত ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু হয় ইরানে। তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে প্রায় ২৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবক ভ্যাকসিনটি নেন। সম্প্রতি এই ট্রায়াল শেষে ভ্যাকসিনটি চলতি মাসের শুরুতে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে এবং আগামী সপ্তাহে বৃহৎ আকারে দেশজুড়ে এর ব্যবহার শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা এবং ইউরোপের ১২টি দেশ এই ভ্যাকসিন কিনতে চায় বলে জানিয়েছে ইরান।
fblsk
করোনা পরিসংখ্যান এর লাইভ আপডেট দেখুন
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা