জাতিসংঘে ইমরান খান বলেছিলেন, কাশ্মীরে কারফিউ উঠলেই রক্তগঙ্গা বইবে।
ইসলামাবাদে ফিরে ইমরান বলেছেন, কাশ্মীরিদের পাশে দাঁড়ানো তার কাছে ‘জিহাদ’। বিশ্ব কাশ্মীরিদের সঙ্গে না থাকলেও পাকিস্তান থাকবে।
পাক প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, কাশ্মীরে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে হইচই করার মতো কিছু নেই।
অনেক ভয় দেখিয়েছেন- অমুক হবে, তমুক হবে, রক্তের নদী বইবে। ৫ আগস্ট থেকে কাশ্মীরে একটিও গুলি চালাতে হয়নি, একজনেরও মৃত্যু হয়নি।
১৯৬টি থানার মধ্যে মাত্র আটটিতে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। বাকি কোথাও কারফিউ নেই। বিধিনিষেধ কয়েকজনের মনে, কাশ্মীরে নয়।
ইমরান খানের বক্তৃতার পরে কাশ্মীরে আবারও কড়াকড়ি আরোপ করা হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতারা এখনও বন্দি।
অমিত শাহ বলেন, ৪০ হাজার পঞ্চায়েতপ্রধান এখন জম্মু-কাশ্মীরে উন্নয়নের কাজে নেমে পড়েছেন।
দ্রুত তহশিল ও জেলা পঞ্চায়েতের ভোট হবে। ভারত সরকার সাত হাজার কোটি টাকা পাঠাবে, যা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে সরাসরি আমজনতার কাছে যাবে।
বিধবারা ৬০০ টাকা করে পাবেন, প্রবীণরা ৫০০ টাকা পেনশন পাবেন। ৩১০ ব্লকে উন্নয়ন চেয়ারপারসন ভোট ২৪ অক্টোবর। সেদিনই গণনা।
প্রায় ৫০ দিনের বেশি সময় ধরে কাশ্মীরিদের ‘বন্দি’ করে রাখা হয়েছে বলে দাবি করেন ইমরান খান।
অমিতের জবাব, জাতিসংঘে কোনো রাষ্ট্রনায়কই পাকিস্তানের পক্ষে বলেননি। সবাই ছিল ভারতের পাশে। সবাই মেনেছেন, আত্মরক্ষা ও সীমানায় আইন তৈরির অধিকার রয়েছে ভারতের। সেটিই প্রধানমন্ত্রীর সাফল্য। ৩৭০ অনুচ্ছেদের আড়ালে তিনটি পরিবার কাশ্মীরকে লুটেছে। আজ তাদের ঘাম ছুটছে। এনডিটিভি।
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা