অনলাইন ডেস্ক
রোজা শুরু হলে ছোট-বড় হোটেল ও রেস্তোরাঁর পাশাপাশি রাস্তার ওপরও ইফতার সামগ্রীর অনেক অস্থায়ী দোকান বসে। সেখানে নানা ধরনের মুখরোচক খাবার পাওয়া যায়, যার বেশিরভাগই তেলে ভাজা।
সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে মাংস দিয়ে তৈরি বিভিন্ন রকমের খাবার। মুরগির রোস্ট, সুতি কাবাব, খাশির রেজালা, কোয়েল পাখির রোস্ট, এসব তো আছেই। সেই সাথে রয়েছে ফুচকা, দইবড়া, পেঁয়াজু, বেগুনি, পাকোড়া, পরোটাসহ নানা পদের খাবার। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর জেনেও রোজাদারদের পছন্দের তালিকায় সব সময়ই থাকে।
প্রতিটি পাড়া, মহল্লা ও বড় বড় সড়কের পাশের দোকান থেকে শুরু করে অভিজাত হোটেলগুলোতে এসব ইফতার সামগ্রী মেলে। সারাদিন রোজা রাখার পর এই ধরনের তেলে ভাজা ভারী খাবার আর ভুরিভোজন আসলে স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী? এমন প্রশ্নে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বললেন, তেলে ভাজা এসব খাবারে গ্যাসট্রিক, ডায়রিয়াসহ নানা ধরনের অসুস্থতার শঙ্কা রয়েছে।
এসব খাবার পরিহার করে পুষ্টিকর খাবার ও সাথে বেশি করে দেশি ফল খাওয়ার ওপর গুরুত্ব দেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা