অনলাইন ডেস্ক
বাঙালির ইফতারে প্রথা হয়ে গেছে, ভাজা-পোড়া খাবার দিয়ে শুরু করা। পরে অন্যান্য খাবার গ্রহণ করা। কিন্তু এতে কিছুটা হলেও আমাদের শরীরের ক্ষতি হচ্ছে। কারণ পেট দীর্ঘক্ষণ খালি থাকার পর তাতে তৈলাক্ত খাবার গেলে হজমের সমস্যা তৈরি করে। তাছাড়া এসব তৈলাক্ত খাবারের বেশিরভাগই বাইরে থেকে কেনা হয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, একাধিকবার ব্যবহৃত তেলে এসব তৈরি করা। এগুলো খেলে রোজায় ফুড পয়জনিংও হতে পারে।
পুষ্টিবিদদের মতে, ইফতারের খাবারটা দুই ভাগে খেতে হবে। প্রথমে শুধু খেজুর ও পানি বা শরবত দিয়ে ইফতার করা ভাল। এরপর নামাজ শেষ করে দ্বিতীয় ভাগে অন্যান্য খাবার খেতে পারেন। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে দ্বিতীয় ভাগে এসে প্রতিদিন ভাজা-পোড়া খাবার খেলে শরীরে সমস্যা হতে পারে।
এজন্য এগুলোর পরিবর্তে চিড়া, কলা, দই বা একটু সুপ অথবা খিচুড়ি অথবা ভাপে বানানো কিছু পিঠা রাখলে সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর হবে। অনেকে আবার সবজি দিয়ে লাল আটার রুটি খেতে পারেন। বড় কথা আমাদের সারা দিনের যে পুষ্টি চাহিদা, তা পূরণের জন্য যে ছয়টি পুষ্টি উপাদান আছে (আমিষ, শর্করা, স্নেহ পদার্থ, ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানি), সেগুলো ইফতারের খাদ্য তালিকায় রাখা জরুরি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা