অনলাইন ডেস্ক
ঝালকাঠি সদর, রাজাপুর, নলছিটি ও কাঁঠালিয়া উপজেলার প্রায় ৩৫টি স্থান থেকে কৃষি জমির মাটিকাটা হচ্ছে ইটভাটার জন্য। অনেক জায়গায় জমিতে গভীর গর্ত করে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। এতে কমছে জমির উর্বরতা শক্তি। আশঙ্কাজনক হারে কমছে চাষযোগ্য জমির পরিমাণ।
ঝালকাঠি সদরের চৌপলা ও আগড়বাড়ী গ্রামে খালের ধারে একাধিক ট্রলার ভিড়িয়ে তাতে তোলা হচ্ছে ফসলি জমি থেকে কেটে নেয়া মাটি। প্রতিটি ইট ভাটায় বছরে প্রায় পঞ্চাশ কোটি ঘনফুট মাটি ব্যবহার করা হয়।
কৃষকদের অভিযোগ, গভীর গর্ত করে মাটি কাটার কারণে পাশের জমিগুলো ভেঙে পড়ছে। যেভাবে মাটি কাটা হচ্ছে তাতে এসব জমিতে আর ফসল হবে না। এভাবে মাটি কাটা বন্ধ না করা হলে ফসলের উৎপাদনই কমে যাবে।
জমির উপরের স্তরের মাটি কাটলে ফসল ও পরিবেশের বেশ ক্ষতি হয় জানিয়ে এ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানালেন সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলী আহম্মদ।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনুজা মন্ডল বললেন, ফসলি জমির মাটি কেটে নেয়া বন্ধে অভিযান অব্যহত রয়েছে। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জমির উপরি ভাগের মাটি কেটে নেয়ায় ঝালকাঠিতে প্রায় একশ হেক্টর ফসলি জমি কমে গেছে। fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা