অনলাইন ডেস্ক
এর আগে ওয়াহিদা খানম দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও তার স্বামী মো. মেজবাউল হোসেন রংপুরের পীরগঞ্জে ইউএনও হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গত ২ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা ইউএনওর সরকারি বাসায় ঢুকে ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলীকে (৭০) হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়। তাকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে রংপুরে একটি ক্লিনিকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে থেকে ৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে হেলিকপ্টারে অচেতন অবস্থায় ওয়াহিদা খানমকে ঢাকায় ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স অ্যান্ড হসপিটালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সেখানে ওয়াহিদা খানমের চিকিৎসা চলছে।
এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তিকে আটক করা হলেও সর্বশেষ পুলিশের তদন্ত বলছে, ইউএনও ওয়াহিদা খানমের অফিসের চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী এই হামলা চালিয়েছেন। ওই কর্মচারীর নাম মো. রবিউল ইসলাম। তাকেও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
৩১ তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা ওয়াহিদা খানম। তার স্বামী মেজবাউল হোসেনও একই ব্যাচে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা