অনলাইন ডেস্ক
আয়ারল্যান্ডের দেয়া ১৫৮ রান তাড়া করতে নেমে শুরুর ওভারের দ্বিতীয় বলেই বিনা রানে প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। এরপর দলীয় ১৪ রানে দ্বিতীয় এবং ২৯ রানে তৃতীয় উইকেট এর পতন ঘটে। জশ বাটলার শূন্য, অ্যলেক্স হেলস সাত এবং বেন স্টোকস ছয় রান করে ফিরে যান সাজঘরে। হ্যারি বুক সংগ্রহ করেন ১৮ রান। দাউদ মালান ৩৭ বল খেলে ৩৫ রান করেন যা ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যাওয়ার আগে ইংল্যান্ড এর পক্ষে করা নিজস্ব সর্বোচ্চ। এছাড়া অপরাজিত মইন আলী ১২ বলে ২৪ রানের ঝড়ো একটি ইনিংস যোগ করে জয়ের আশা জিইয়ে রাখলেও শেষ রক্ষা হয়নি ইংল্যান্ডের। ১৪.৩ ওভার পর্যন্ত ম্যাচ গড়ানোর পর ফের বৃষ্টির হানা দেয়। এবার আর খেলা পুনরায় শুরু হল না, তাতেই মন ভাঙলো ইংল্যান্ডের। ডি এল এস পদ্ধতিতে জয়ী হল আয়ারল্যান্ড।
আইরিশ বোলার জোশুয়া লিটল তিন ওভার বল করে ৫.৩০ ইকোনমিতে তিনটি উইকেট তুলে নেন। জর্জ ডকরেল, ফিওন হ্যান্ড এবং ব্যারি ম্যাকার্দির প্রত্যেকেই তুলে নেন একটি করে উইকেট। ইকোনমির দিক থেকে সবচাইতে খরুচে সাব্যস্ত হন গ্যারেথ ডেলানি, ৩.৩ ওভারে ৯.৪০ ইকোনমিতে বিনা উইকেটে দেন ৩৩ রান।
এর আগে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে দলীয় ২১ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। এরপর বেশ শক্ত হাতেই হাল ধরে লোরকান টাকার এবং এন্ড্রু বালবির্নি। এন্ড্রু বালবির্নির ৬২ এবং লোরকান টাকার ৩৪ রানে ভর করে এগিয়ে যায় আইরিশরা। দলীয় ১০৩ রানে পড়ে দ্বিতীয় উইকেট।
কিন্তু দ্বিতীয় উইকেটের পতনের পর নিয়মিত সাজঘরের মুখ দেখছিলেন আইরিশরা। ৩ বল বাকি থাকতে, ১৯.৩ ওভারেই গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড।
বোলিং এর দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় ৩ উইকেট তুলে ৮.৩ ইকোনমি নিয়ে চার ওভার শেষ করেন মার্ক উড। লিভিংস্টোনও ভালো বোলিং করেন, তবে সবচাইতে খরচে বোলার হিসেবে প্রমাণিত হন ক্রিস ওকস। তিন ওভারে তিনি দেন মোট ৪১ রান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা