অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (১০ মে) নেপালের ২৭১ আসনের সংসদে ২৩২ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। সংসদের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য ওলি সরকারের প্রয়োজন ছিল ১৩৬ সদস্যের সমর্থন। যারা কক্ষ ত্যাগ করেন বা অনুপস্থিত ছিলেন, তাদের মধ্যে রয়েছে শাসকদল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির ২৮ জন সদস্য।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে নতুন সংবিধানের অধীনে নির্বাচিত হওয়া সরকারের এটাই প্রথম আস্থা ভোট। পুষ্প কমল দাহালের নেতৃত্বাধীন নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) সমর্থন প্রত্যাহার করায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় ওলি সরকার। এজন্য তাকে সংসদের নিম্নকক্ষে আস্থা ভোটে যেতে হয়।
আস্থা ভোটে হারের ফলে পতন হলো ৩৮ মাসের ওলি সরকারের। ক্ষমতাসীন দলের বিক্ষুব্ধ সদস্যরা দলীয় হুইপকে অস্বীকার করেন এবং ভোটদানে বিরত ছিলেন। এর ফলে তাদের সংসদ সদস্য পদ চলে যেতে পারে। কে পি শর্মা ওলি এবার রাষ্ট্রপতি বিদ্যাদেবী ভান্ডারীর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
আস্থা ভোট নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন অলি। তিনি বলেছিলেন, ‘যে সরকার অক্লান্ত পরিশ্রম করে উন্নয়ন ও দেশ গঠনের জন্য কাজ করেছে সেই সরকারকে সংকীর্ণ ও পক্ষপাতদুষ্ট স্বার্থে টার্গেট করা হচ্ছে।’
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা