অনলাইন ডেস্ক
বুধবার (২০ মে) সন্ধ্যার দিকে আম্ফানের তাণ্ডবের মাঝেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মমতা। এ সময় তিনি বলেন, আমরা ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। একটা ডিজাস্টার হয়েছে, আমরা শকড। আমরা খুবই স্তম্ভিত, খুব খারাপ লাগছে।
তিনি বলেন, হাওড়ায় যে নবান্ন ভবন সেটিও ঘূর্ণিঝড়ে তছনছ হয়ে গেছে। গোটা ভবন কাঁপছিল। অর্ধেক ভবন প্রায় ভেঙে গেছে এরকম অবস্থা।
নবান্নে মমতার নিজের কক্ষে প্রবেশ করতেই অসুবিধা হচ্ছিল বলেও জানান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, নবান্নেরই যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের কী পরিস্থিতি, ভাবা যায় না!
পশ্চিমবঙ্গের এই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা এই দুর্যোগ থেকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবো। আপনাদের সহায়তায় আমরা এই সঙ্কট কাটিয়ে উঠবো। দক্ষিণ ও উত্তর ২৪ পরগনা ৯৯ শতাংশ ধ্বংস হয়ে গেছে। আমাদের অফিসের অর্ধেক ভেঙে গেছে। কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়ে গেল, লাখ কোটিও ছাড়াতে পারে।
তিনি বলেন, ১০ থেকে ১২ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ধ্বংসের পুরো চিত্র বুঝতে ১০-১২ দিন লেগে যাবে ।
মমতা বলেন, এলাকার পর এলাকা ধ্বংস হয়েছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সাহায্যে ৫ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিতে সক্ষম হয়েছিলাম। একটা যুদ্ধকালীন কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করলাম। মাঝরাত অবধি হয়ত এই অবস্থা চলবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা