অনলাইন ডেস্ক
হারুনুর রশিদ বলেন, ‘সেদিন সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন, তাতে স্পষ্ট বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসা প্রধানমন্ত্রীর উপর নির্ভর করছে। ৪০১ ধারার সঠিক প্রয়োগ করলে আগেই খালেদা জিয়া মুক্তি পেতেন। বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পেলে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হবে, তা দমনের জন্য প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা করতে দিচ্ছে না। ২০০৮ সালের পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ৩০ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির দণ্ড মওকুফ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘আইনমন্ত্রীর পেছন থেকে প্রধানমন্ত্রী যেভাবে তাকে ডিটেক্ট করছেন, তা লজ্জাজনক। আইনমন্ত্রী সিনিয়র আইনজীবী হয়েও যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা হাস্যকর। আইনমন্ত্রী বলেছেন, বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনতে। আমরা তো এই দাবি করিনি। আমাদের দাবি, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হোক। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হোক।’
তিনি আরো বলেন, ‘২০১৮ সালের মধ্যরাতের নির্বাচনের সংসদ আমরা যোগ দিয়েছি। প্রতিজ্ঞা করেছি জনগণের কথা বলবো। এখন জনগণের যে সংকট, গণতন্ত্রের সংকট; এই অবস্থায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে আটকে রাখা হয়েছে।’
প্রায় আধাঘণ্টা ধরে চলা এই কর্মসূচিতে অংশ নেন এমপি গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, মোশাররফ হোসেন, হারুনুর রশিদ ও সংরক্ষিত আসনের এমপি রুমিন ফারহানা প্রমুখ।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা