অনলাইন ডেস্ক
শীর্ষ সম্মেলনে মিয়ানমারের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের উপস্থিতি নিয়ে সদস্য রাষ্ট্রগুলো একমত হতে না পারায় এমন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। বৈঠকে কর্মকর্তারা মিয়ানমারের জান্তাপ্রধানকে সম্মেলনের বাইরে রাখার যে সিদ্ধান্ত নেন ব্রুনেই তা আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছে।
অরাজনৈতিক প্রতিনিধিকে আমন্ত্রণ জানানোর এ প্রস্তাবে মিয়ানমারের জান্তা যদি সম্মতি না দেয়, তাহলে সম্মেলনে মিয়ানমারের আসন খালি রাখার সিদ্ধান্তও হয়েছে বলে দুটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। এদিকে মিয়ানমারের সেনা কর্মকর্তারা আসিয়ানের এ সিদ্ধান্তে ‘হতাশা’ প্রকাশ করেছেন।
এপ্রিলে মিয়ানমার নিয়ে আসিয়ানের বিশেষ সম্মেলনে যে ৫টি বিষয়ে সমঝোতা হয়েছিল, সেগুলো হচ্ছে- সহিংসতার অবসান, সব পক্ষের মধ্যে একটি গঠনমূলক সংলাপ, সংলাপ সহজতর করতে আসিয়ানের বিশেষ দূত নিয়োগ, সহায়তা গ্রহণ এবং ওই দূতের মিয়ানমার সফর। আসিয়ান এরই মধ্যে এরিওয়ান ইউসুফকে মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ দিলেও তিনি এখনও দেশটি সফর করতে পারেননি।
শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাজ্য, নরওয়ে, পূর্ব তিমুর ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিয়ানমারের পরিস্থিতিকে ‘ভয়াবহ’ উল্লেখ করে এ ব্যাপারে উদ্বেগ জানিয়ে এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছে। ওই বিবৃতিতে ইউসুফকে সহযোগিতা করার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা