অনলাইন ডেস্ক
তার এই সফর ইসরায়েলে কোনো প্রধানমন্ত্রীর প্রথম আরব আমিরাত সফর। দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিকের চুক্তি হওয়ার ১৫ মাস পর তিনি আরব আমিরাতে পা রেখেছেন।
এর আগে আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ডব্লিউএএমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বেনেট জানিয়েছিলেন যে, তিনি তার দেশের সঙ্গে আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন চান। তবে সে সময় ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।
বেনেট বলেন, গত কয়েক মাসে দুদেশের পারস্পরিক বাণিজ্য বেড়েছে এবং ভবিষ্যতে তা আরও বাড়ার সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। ইসরায়েলের মতোই সংযুক্ত আরব আমিরাত বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।
তিনি বলেন, আমাদের এই সহযোগিতা শুধু আমাদের উন্নয়নের জন্যই নয় বরং অন্যান্য দেশগুলোর জন্যও অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সুযোগ প্রদান করছে যাকে এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির আরেকটি উপকরণ বলা যায়।
ডব্লিউএএম-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ইসরায়েলি নেতা সাইবার নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং বিমান চলাচলকে চারটি ক্ষেত্র হিসেবে উল্লেখ করেছেন যেখানে দুই দেশ ফলপ্রসূ বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। বাণিজ্যসহ ইসরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে স্বাক্ষরিত সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের শেষ সময়ে হওয়া চুক্তিগুলোর মধ্যে অন্যতম।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা