অনলাইন ডেস্ক
শ্রীলঙ্কা সরকারের এ সিদ্ধান্ত এমন এক সময়ে এলো যার ঠিক একদিন আগে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ দমনের অংশ হিসেবে ২৩০ জনকে আটকের কথা জানায় পুলিশ। কারফিউ আইন লঙ্ঘন এবং সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ক্ষয়ক্ষতির কারার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে।
টানা বিক্ষোভের মুখে গত সপ্তাহে পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে। ওই দিন সন্ধ্যায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে তার সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ৯ জন নিহত ও দুই শতাধিক আহত হয়। বিক্ষোভকারীদের হামলা থেকে বাঁচাতে পরে মাহিন্দাকে নৌবাহিনীর একটি ঘাঁটিতে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এর পরপরই বৃহস্পতিবার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রনিল বিক্রমাসিংহকে শপথ পড়ান প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে। রোববার তিনি রনিলের মন্ত্রী সভায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ চারটি মন্ত্রণালয়ে নতুন মন্ত্রী শপথ নেন। কিন্তু রনিলের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগকে শ্রীলঙ্কার বিরোধীদলসহ অধিকাংশ জনগণই ভালোভাবে নেয়নি। তারা মনে করে রনিল রাজাপক্ষে পরিবারের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠদের একজন তিনি।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা