অনলাইন ডেস্ক
পারিবারিক অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে ব্যক্তিজীবনেও নানা বিশেষ দিনে একে অপরের পাশে থাকতে দেখা যায় এই জুটিকে। ফলে খুব সহজেই ভক্তদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে তাদের প্রেমের গুঞ্জন।
রাফী-তমার সম্পর্কটা কেবলই প্রেম নাকি বন্ধুত্ব? এমন প্রশ্নের উত্তর বহুবার দিয়েছে এই জুটি। প্রতিবারই তারা রহস্য রেখে গেলেও ভক্তদের বুঝতে সমস্যা হয়নি, নায়িকা ও পরিচালকের সম্পর্কটা যে বিশেষ কিছুই।
রায়হান রাফীর ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ওয়েব ফিল্মে প্রথমবার অভিনয় করেন তমা মির্জা। এরপর ‘৭ নম্বর ফ্লোর’-এ দেখা যায় অভিনেত্রীকে। সেখান থেকেই নাকি দুজনের প্রেমের শুরু।
তবে এখন আবার শোনা যাচ্ছে, রায়হান রাফী ও তমা মির্জার মাঝে সেই প্রেমটা আর নেই। সম্প্রতি নায়িকার এক সাক্ষাৎকারেও মিলল তেমনই ইঙ্গিত।
যেখানে রাফীর সঙ্গে সম্পর্কে ছন্দপতন হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে তমা বলেন—আগের কোনো বিষয় নিয়ে এখন কথা বলতে চাই না। কারণ, তা একান্তই ব্যক্তিগত। তবে এটা ঠিক, তারকাদের ব্যক্তিগত বিষয় খুব একটা ব্যক্তিগত থাকে না। তাই বলছি, আমাদের অফ স্ক্রিনে একসঙ্গে দেখার সম্ভাবনা একেবারেই নেই, আর অন স্ক্রিন সম্ভাবনাও আপাতত নেই।
তমা মনে করেন সময়ের সঙ্গে অনেক কিছু বদলায়। তার কথায়, প্রেম, বন্ধুত্ব, বিয়ে- যেটাই বলা হোক বা না হোক, একসঙ্গে আড্ডা, দেখা বা কথাবার্তা- এসবকে আমি ছন্দপতন মনে করি না। সময়ের সঙ্গে অনেক কিছু বদলায়। আমি আমার মতো করে আছি, আমরা আমাদের মতো করে এগোচ্ছি- এটাই সবচেয়ে ভালো। একই জায়গায় কাজ করি বলে দেখা হতেই পারে, কথাও হতে পারে, আড্ডাও হতে পারে।
প্রসঙ্গত, গত বছর অভিনেত্রী তমার জন্মদিনে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজেদের সুন্দর মুহূর্তের একটি ছবি প্রকাশ করেছিলেন রাফী। উল্লেখ করেন, ‘আমি খুব সৌভাগ্যবান যে, তোমাকে নিয়ে আরও একটি বছর পেলাম; উদ্যাপন করো।’
রাফীর সেই পোস্ট শেয়ার করা মাত্রই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তমা মির্জা। মন্তব্যের ঘরে এই অভিনেত্রী লেখেন, ‘আমিও তোমাকে পেয়ে অনেক ভাগ্যবান রাফী।’ যদিও সেসবই এখন কেবলই অতীত।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা