অনলাইন ডেস্ক
কোটা সংস্কার আন্দোলনের একপর্যায়ে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে গত ১৮ই জুলাই সারাদেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর স্বল্প দূরত্বে মেইল, লোকাল ও কমিউটার ট্রেন চলাচল শুরু হয়। কিছুদিন চলে মালবাহী ও জ্বালানি তেলবাহী ট্রেনও। কিন্তু চৌঠা আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দেশব্যাপী অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ট্রেন চলাচল বন্ধ করে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
দীর্ঘ দিন বন্ধের পর আবার সব রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। এরমধ্যে কিশোরগঞ্জের ভৈরব রেলওয়ে জংশন দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম-ময়মসিংহ-জামালপুর ও ঢাকা-কিশোরগঞ্জ রুটে ৬৪টি মালবাহী ও লোকাল কমিউটার এবং ৪৩টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করছে। ভৈরব হয়ে বিভিন্ন রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হওয়ায় খুশি যাত্রীরা। তবে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি বন্ধের দাবি জানিয়েছে তারা।
টিকিট কালোবাজারি বন্ধে সব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ভৈরব রেলওয়ে জংশন স্টেশন মাস্টার মো. ইউসুফ।
এদিকে, টিকিট কালোবাজারি ও জালিয়াতি বন্ধে সচেষ্ট রয়েছে রেলওয়ে পুলিশও।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা