অনলাইন ডেস্ক
তবে ভিন্ন চিত্র এই পানামনগরেরই সর্দারবাড়িতে। ঝকঝকে তকতকে ভবন জানান দিচ্ছে, কতটা গৌরব আর আভিজাত্যের সাক্ষী এগুলো। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে বহুজাতিক এক কোম্পানির উদ্যোগে। ১৪ কোটিরও বেশি টাকা খরচ করে পাঁচ বছর ধরে সর্দারবাড়ি সংস্কার করছে তারা। অনুমতি পেলে পুরো পানামনগরই সংস্কারে আগ্রহী বলে জানালেন ঢাকায় কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি ঝ্যাং কিউন। কোরিয়ারন রাষ্ট্রদূত জানান, সর্দারবাড়ি সংস্কার করা হচ্ছে। এ খাতটি নিয়ে আরও কাজ করতে চান তারা। এমনকি পানামনগরের বাকি অংশ নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করছেন তিনি। তবে তিনি বললেন, এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা এখনও জানেন না তিনি।
এটিকে শুভ উদ্যোগ বলছেন প্রত্নতত্ববিদরা। তবে এ ধরনের এক-দুটি স্থাপনা বিদেশিরা সংস্কার করলেও এ খাতে সরকারি উদ্যোগ ভীষণ জরুরি বলে মনে করেন বড় সর্দারবাড়ি রেস্টোরেশন প্রকল্পের পরিচালক ড. আবু সাঈদ আহমেদ। জানালেন, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের এসব নিদর্শন সংরক্ষণ করতে পারলে তা সমৃদ্ধ করবে দেশের পর্যটন খাতকেও।
আর সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা, সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে আবার প্রাণ ফিরবে পানামনগরসহ ঐতিহ্যবাহী সব স্থানে, স্থাপনাগুলো গর্বের রং ছড়াবে নতুন প্রজন্মের মধ্যে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা