অনলাইন ডেস্ক
কানাডার দুই চলচ্চিত্র নির্মাতা প্যাট্রিসিয়া সিমস, মাইকেল ক্লার্ক এবং থাইল্যান্ডের রিইন্ট্রোডাকশন ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মূলত বিশ্ব হাতি দিবস পালন করা সম্ভব হয়েছে।
প্রাণী বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, আগামী দিনে হাতি সংরক্ষণ, গ্রামবাসীদের হাতে হাতি নিধন ও চোরাশিকারীর উপদ্রব কমাতে না পারলে স্থলচরদের মধ্যে সবচেয়ে বড় এ প্রাণীটি ডাইনোসরের মতো বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
হাতিরা তৃণভূমিতে বাস করে। প্রায় সব দেশেই এদের দেখা মেলে, তবে আফ্রিকার দেশগুলোতে হাতির সংখ্যা বেশি।
নগরায়ণ এবং বনাঞ্চল ধ্বংসের কারণে একদিকে যেমন নষ্ট হচ্ছে হাতির বিচরণভূমি। অন্যদিকে, কালোবাজারি ও চোরাকারবারিদের শিকারে পরিণত হয় বিলুপ্ত হচ্ছে প্রাণী জগতের এই বৃহত্তম স্থলচর প্রাণী। আর এসব বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতেই হাতির দিবসের প্রচলন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা