‘ময়ূরাক্ষী’ ও ‘বিনিসুতোয়’ ছবির পর এবার তৈরি হচ্ছে ‘রবিবার’। পরিচালক অতনু ঘোষের ভাষায়, তিনি ত্রয়ীর পরিকল্পনা করেছেন। যে গল্প শুরু হয়েছিল ‘ময়ূরাক্ষী’ দিয়ে, তারই ধারাবাহিকতায় এসেছে ‘বিনিসুতোয়’। প্রথমটি ছিল ‘ময়ূরাক্ষী’। সেই ছবিতে বাবা আর ছেলে মুখোমুখি হয়। এরপর ‘বিনিসুতোয়’ ছবিতে মুখোমুখি দুজন অপরিচিত ব্যক্তি। আর এবার দেখা যাবে, দুজন মানুষের একটা সম্পর্ক ছিল, কিন্তু সেটা ভেঙে গেছে। একদিন রবিবার হঠাৎ তাদের দেখা হয়। এমনি ভাবনা নিয়ে ‘রবিবার’ ছবির গল্প।
‘টাইমস অব ইন্ডিয়া’ থেকে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার থেকে ‘রবিবার’ ছবির শুটিং শুরু হয়েছে। ‘ময়ূরাক্ষী’ ছবিতে বাবা-ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও প্রসেনজিৎ, ‘বিনিসুতোয়’ ছবিতে দুজন অপরিচিত ব্যক্তি ছিলেন জয়া আহসান ও ঋত্বিক চক্রবর্তী। আর ‘রবিবার’ ছবিতে অভিনয় করছেন প্রসেনজিৎ ও জয়া আহসান। এবারই প্রথম এই দুই তারকা একসঙ্গে অভিনয় করছেন।
এবারই প্রথম একসঙ্গে অভিনয় করছেন জয়া আহসান ও প্রসেনজিৎ। ছবি: জয়া আহসানের ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে নেওয়া‘ময়ূরাক্ষী’ ও ‘বিনিসুতোয়’ ছবির পর এবার তৈরি হচ্ছে ‘রবিবার’। পরিচালক অতনু ঘোষের ভাষায়, তিনি ত্রয়ীর পরিকল্পনা করেছেন। যে গল্প শুরু হয়েছিল ‘ময়ূরাক্ষী’ দিয়ে, তারই ধারাবাহিকতায় এসেছে ‘বিনিসুতোয়’। প্রথমটি ছিল ‘ময়ূরাক্ষী’। সেই ছবিতে বাবা আর ছেলে মুখোমুখি হয়। এরপর ‘বিনিসুতোয়’ ছবিতে মুখোমুখি দুজন অপরিচিত ব্যক্তি। আর এবার দেখা যাবে, দুজন মানুষের একটা সম্পর্ক ছিল, কিন্তু সেটা ভেঙে গেছে। একদিন রবিবার হঠাৎ তাদের দেখা হয়। এমনি ভাবনা নিয়ে ‘রবিবার’ ছবির গল্প।
‘রবিবার’ ছবির পোস্টার উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রসেনজিৎ ও জয়া আহসান। ছবি: জয়া আহসানের ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে নেওয়াগত মঙ্গলবার কলকাতার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ‘রবিবার’ ছবির পোস্টার উন্মোচন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রসেনজিৎ, জয়া আহসান ও অতনু ঘোষ। প্রসেনজিতের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত জয়া আহসান। বললেন,‘বুম্বাদার (প্রসেনজিৎ) সঙ্গে কাজ করতে পারিনি। তার জন্য এত দিন আক্ষেপ ছিল। এবার আমি খুব গর্বিত তো বটেই, আনন্দিতও। আশা করি, আমরা একসঙ্গে একটা ভালো ছবি করতে চলেছি।’ আর প্রসেনজিৎ বললেন, ‘আমার মনে হয়, ভারতের ফিল্ম জগৎ আরও একটা মাস্টারপিসের অপেক্ষায় থাকল। জয়ার সঙ্গে কাজ করার বহুদিনের ইচ্ছা ছিল। সেই ইচ্ছা পূরণ করে দিলেন অতনু।’
‘ময়ূরাক্ষী’ ছবিটি সেরা আঞ্চলিক ভাষার ছবি বিভাগে পেয়েছে ৬৫তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এই ছবির পরিচালক অতনু ঘোষ জানালেন, ‘ময়ূরাক্ষী’ তৈরির পরে তাঁর মনে হয়েছিল, তিনি আরও গল্প বলতে চান। সেই ভাবনা থেকে তিনটি গল্পকে এক সুতোয় বাঁধার পরিকল্পনা করেন। তিনটি গল্পেই দুজন মানুষ মুখোমুখি হয়েছে।
জয়া আহসান। ছবি: জয়া আহসানের ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে নেওয়া‘রবিবার’ ছবির ভাবনা নিয়ে অতনু ঘোষ বললেন, ‘গত শতকের সাত কিংবা আটের দশকে যাঁদের জন্ম হয়েছে, তাঁরা কিন্তু নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছেন। এই পরিবর্তনগুলোর মধ্যে অন্যতম ইন্টারনেট। শুধু প্রযুক্তি নয়, আমাদের চারপাশের সামাজিক, অর্থনৈতিক অবস্থা বদলেছে। সম্পর্কের মধ্যে আমূল পরিবর্তন এসেছে। এত কিছুর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় মন কখনো হতাশা, অবসাদ কিংবা একাকিত্বের মধ্য দিয়ে যায়। এত টানাপোড়েন সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত এই মানুষগুলোকে কোথাও এসে অবশ্যই মিলিত হতে হয়।’
জয়া আহসানকে নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে অতনু ঘোষ বললেন, ‘জয়া টালিউডে খুব ভালো ভালো কাজ করছে। প্রসেনজিৎ আর জয়াকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি সত্যিই আনন্দিত।’
NB: This post is copied from prothomalo.com
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা