অনলাইন ডেস্ক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুযায়ী প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এরইমধ্যে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন ও প্রয়োজনীয় আইন-বিধিমালায় পরিবর্তন, সংসদীয় আসনের সীমানা পুননির্ধারণ, ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের কাজ শেষ করেছে কমিশন।
ইভিএমে ভোট গ্রহণের পরিকল্পনা বাদ দেয়ার পর ব্যালট ছাপানোসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটা চলছে। ভোটগ্রহণে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরণের ব্যগ ও সিল, গালা, অমোছনীয় কালি কলম, লক, ব্যালট বক্স, ব্যালট বক্সের ঢাকানাসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনা হচ্ছে। এসব কেনায় নির্বাচন কমিশনের ব্যয় হচ্ছে অন্তত ২২ কোটি টাকা।
ব্যালট ও খাম কেনায় ইসির ব্যয় হবে ৩৩ কোটি টাকা। এজন্য ব্যবহার হবে ১ লাখ ৬১ হাজার রিম কাগজ।
প্রশিক্ষণ দেয়া হবে ৯ লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে। এ কাজের জন্য নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট থেকে ১শ ২৬ কোটি টাকার চাহিদা দেয়া হয়েছে। দোসরা সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ শেষ হবে নভেম্বরে।
এবারই প্রথম অনলাইন মনোনয়নপত্র জমার ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। প্রার্থীরা ইসি’র অ্যাপস ব্যবহার করে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারবেন, ৪২ হাজার কেন্দ্র ও সকল ভোটারের তথ্য এখানে থাকায় ভোটাররাও কোথায় ভোট দিবে তা জানতে পারবে। কমবেশি ১৬ কোটি টাকা ব্যয় হবে এই কাজে।
দেশীয় ৬৬টি পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেয়া হয়েছে। আরো পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দিতে দ্বিতীয়বার আবেদন আহবান করার পর দেড়শোর বেশি সংস্থা নিবন্ধনের আবেদন করেছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা