অনলাইন ডেস্ক
পাখির চোখে দেখা পদ্মার এই চিত্রই বলে দেয় নদীতে এখন পানি প্রবাহের অবস্থা কেমন। বর্ষা মৌসুমে কিছুদিন পানি প্রবাহ ঠিক থাকলেও বছর জুড়ে চলে হাহাকার। ফারাক্কা বাঁধের পাশাপাশি নদী রক্ষায় কার্যকর উদ্যোগ না থাকায় জেলার ৩২টি নদীর মধ্যে অস্তিত্ব সংকটে ২৫টি। খরস্রোতা নারদ, বড়াল, মুসা খা, আত্রাই, বারনই, গদাইসহ বিভিন্ন নদনদীর এখন করুণ অবস্থা। দীর্ঘদিন খনন না করায় নাব্যতা সংকটে ভুগছে এ নদীগুলো।
কারখানার বর্জ্য ও ময়লা আবর্জনায় দূষণের পাশাপাশি ভরাট হচ্ছে অনেক নদী। দখলের শিকারও হচ্ছে। নদীর পানির অভাবে সেচের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করতে না পারায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষিখাত। তাই পানি চলাচল নিশ্চিত করতে নদীগুলো পুনঃখননের দাবি স্থানীয়দের।
নাটোরের নদনদী রক্ষায় জেলায় ৯৮ কিলোমিটার দীর্ঘ নদী খননের একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য পরিকল্পনা কমিশনের নির্দেশনার অপেক্ষায় থাকার কথা জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল আলম চৌধুরী ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, নদী রক্ষায় খননের পাশাপাশি দখল ও দূষণমুক্ত রাখার বিষয়েও সকলের সচেতনতা প্রয়োজন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা