অনলাইন ডেস্ক
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
অস্ট্রেলিয়া: ৪১৬/৮ ডিক্লে. ও ২৬৫/৬ ডিক্লে.
ইংল্যান্ড: ২৯৪ ও ২৭০/৯
ফল: ম্যাচ ড্র।
বিনা উইকেটে ৩০ রানে দিন শুরু করে ইংল্যান্ড। একশ করার আগেই তিন উইকেট হারায় তারা। হাসিব হামিদ (৯), ডেভিড মালান (৪) ফেরার পর ৭৭ রানে জ্যাক ক্রলিকে এলবিডব্লিউ করেন ক্যামেরন গ্রিন। রিভিউ নিয়েও উইকেট বাঁচাতে পারেননি ইংলিশ ওপেনার। ৩ উইকেটে ১২২ রান করে লাঞ্চে যায় ইংল্যান্ড।
দ্বিতীয় সেশনে ছিল বৃষ্টির উৎপাত। যে ২১ ওভার খেলা হয়েছে, তাতে জনি বেয়ারস্টোর সঙ্গে জো রুট (২৪) প্রতিরোধ গড়েন ৬০ রানের জুটিতে। ওই সেশনে স্কট বোল্যান্ডের কাছে ইংল্যান্ড হারায় রুটের একমাত্র উইকেট। ৪ উইকেটে ১৭৪ রানে চা বিরতিতে যায় ইংল্যান্ড।
শেষ সেশনে সফরকারীদের ব্যাটিং লাইন এলোমেলো হয়ে পড়ে। প্রথমে বেন স্টোকস (৬০) নাথান লিয়নের শিকার হন। এরপর একই ওভারে জস বাটলার (১১) ও মার্ক উডকে (০) ফিরিয়ে আঘাত হানেন প্যাট কামিন্স। আর ৩ উইকেট দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু বাধা দেন বেয়ারস্টোর সঙ্গে জ্যাক লিচ। দুজনে ছয় ওভারের বেশি একসঙ্গে ক্রিজে কাটান। এই জুটি ভেঙে দেন বোল্যান্ড। বেয়ারস্টো ১০৫ বলে ৪১ রান করে মার্নাস লাবুশেনের ক্যাচ হন।
ম্যাচ বাঁচানোর গুরু দায়িত্ব পড়ে লিচ ও ব্রডের কাঁধে। তাদের চোয়ালবদ্ধ জুটিতে ড্রয়ের দিকে এগোতে থাকে ম্যাচ। কিন্তু ৮.৪ ওভারের এই জুটি ভেঙে যায় ৩৩ রানে, লিচ (২৬) ফেরেন স্টিভ স্মিথের বলে। ৫-০ তে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশের আশা বাঁচিয়ে রাখতে দিনের শেষ দুই ওভারে ১ উইকেট দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু জেমস অ্যান্ডারসনকে নিয়ে ব্রড ম্যাচ বাঁচান। কোনো রান নেননি তারা, শুধু বল সামাল দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ কাজটা সাফল্যের সঙ্গে করেছেন। ৯ উইকেটে ২৭০ রান করে সফরকারীরা।
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে বোল্যান্ড সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন। দুটি করে পান কামিন্স ও লিয়ন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা