অনলাইন ডেস্ক
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ১৩০ রানের পুঁজি পেয়েছিল সাঞ্জু স্যামসনের দল। জবাবে গিলের ফিফটিতে ৭ উইকেট ও ১১ বল বাকি রেখেই পেরিয়ে যায় হার্দিক পান্ডিয়ার টাইটানস। মেগা আসরের ফাইনালে টস জিতে দারুণ শুরু পায় রাজস্থান। দলটির দুই উদ্বোধনী ব্যাটার যশ্বসী জসওয়াল ও জস বাটলার জুটিতে তোলেন ৩১ রান। যশ্বসী ১৬ বলে ২২ রান করে ফিরলে স্যামসনকে নিয়ে আরো একটি ৩০ রানের জুটি গড়েন বাটলার।
গোলাপি জার্সির দলটি মাঝের দিকে খেই হারিয়ে ফেলে। স্যামসন ১৪ রান করে ফিরলে ব্যর্থ হন দেবদূত পাডিক্কাল, রান পাননি শিমরোন হেটমায়ার (১১), রবিচন্দ্রন অশ্বিন (৬)। শেষদিকে আসা-যাওয়ার মাঝে রিয়ান পরাগের ১৫ ও ট্রেন্ট বোল্টের ১১ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৩০ রান স্কোরবোর্ডে জমা করতে পারে রাজস্থান।গুজরাটের হয়ে দুর্দান্ত ফাইনাল কাটিয়েছে আফগান স্পিনার রশিদ খান। চার ওভার হাত ঘুরিয়ে ১৮ রান খরচায় নিয়েছেন একটি উইকেট। ৪ ওভারে ১৭ রানে ৩ উইকেট তুলে রাজস্থানকে অল্পতে আটকে রেখেছেন হার্দিক পান্ডিয়া। দুটি উইকেট নিয়েছেন সাই কিশোর।
জিতলেই শিরোপা—এমন সমীকরণের ম্যাচে খুব বেশি তাড়াহুড়ো করেননি প্রথমবার আইপিএল খেলতে আসা গুজরাট টাইটানস। বাজে শুরু পেলেও খানিকটা সময় নিয়ে শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে হার্দিক পান্ডিয়ার দল।
রাজস্থানের হয়ে প্রসিদ কৃষ্ণা ৯ রানের মাথায় বোল্ড করে ফেরান ঋদ্ধিমান সাহাকে। তিনে নেমে বেশি সময় থাকতে পারেননি ম্যাথু ওয়েড। নিউজিল্যান্ডের পেসার ট্রেন্ট বোল্টের বলে ওয়েড ফিরলে চাপে পড়ে গুজরাট। সেখানে শুবমনকে নিয়ে ৬৩ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক পান্ডিয়া।
হার্ডহিটার ব্যাটার বোলিংয়ের তিন উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে আনেন ৩৪ রান। বাকিটা পথ ডেভিড মিলারকে নিয়ে নির্বিঘ্নে পাড়ি দেন শুবমন গিল। ১৯ বলে ৩২ রানের ক্যামিও খেলেন কিলার খ্যাত ডেভিড মিলার। ৪৩ বলে ৩ চার ও এক ছক্কায় ৪৫ রান করে শিরোপা জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন শুবমন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা