অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, শনিবার রাতে নির্বাচনী প্রচারণা শেষে হোটেলে ফিরছিলেন তৃণমূল নেত্রী সায়নী ঘোষ। গাড়িতে চালকের পাশের আসনে বসেছিলেন তিনি। এ সময় যানজটে আটকে যায় তার গাড়ি। গাড়ির পেছনের আসনে বসেছিলেন প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ অর্পিতা ঘোষ ও সুদীপ রাহা। গাড়িটি যানজটে আটকে যাওয়ায় আশেপাশের লোকেরা সায়নীকে দেখে হাত নাড়েন ও ‘খেলা হবে’ স্লোগান দিতে থাকেন। তৃণমূল নেতা-নেত্রীরাও পাল্টা স্লোগান দিতে থাকেন।
পুলিশের অভিযোগ, ঠিক তখনই নাকি সায়নীর গাড়ির ধাক্কায় এক ব্যক্তি আহত হন। সেই সূত্র ধরেই রোববার (২১ নভেম্বর) পুলিশ তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের হোটেলে হানা দেয়। সায়নীসহ বাকি তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ। কিন্তু তাতেও সমস্যা মেটেনি। সায়নীসহ প্রত্যেককেই থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
সায়নীর গ্রেপ্তার নিয়ে টুইটে কুণাল ঘোষের প্রতিক্রিয়া, ‘অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করল সায়নী ঘোষকে। ধিক্কার ত্রিপুরা সরকার। থানায় হামলাকারীরা গ্রেপ্তার হল না। গ্রেপ্তার হল সায়নী।’ সুস্মিতার দাবি, থানার বাইরে লাঠি হাতে, হেলমেট পরে জড়ো হয় বিজেপির কর্মীরা। সায়নী থানায় ঢুকতেই আক্রমণ করেন বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে তৃণমূল নেতা সুবল ভৌমিকের গাড়ি ভাঙচুরও করা হয়।
স্থানীয় তৃণমূল নেতা সুবল ভৌমিকের দাবি, ‘পুলিশকে কাজে লাগিয়ে এভাবে তৃণমূলের পথরোধ করার চেষ্টা করছে বিজেপি। নেতাকর্মীদের উপর ইট-পাথর নিক্ষেপ করেছে তারা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা