অনলাইন ডেস্ক
শনিবার (২ নভেম্বর) দুপুরে ঘাঘট নদীর ত্রিমোহনী ঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম সিদ্দিকী তার সঙ্গে থেকে অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন।
অভিযান পরিচালনাকালে ৪টি শ্যালো মেশিন ও প্রায় ৫-৬শ মিটার পাইপ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে এ সময় স্পটে বালু উত্তোলনকারীদের কাউকে পাওয়া যায়নি বা তাদের চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। পাশাপাশি ওই নদীর পিয়ার এলাকায় আরও একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। সেখানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিশাল মজুদ করে রাখা হলেও বালু তোলার সরঞ্জামাদি পাওয়া যায়নি। এ সময় স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বালুগুলো বকশিরদিঘীর মোখলেছার ও তছলিম উদ্দিন তুলেছেন।
অভিযানের বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজমুল হক সুমন কালবেলাকে বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। স্পটে কাউকে না পাওয়ায় বালু উত্তোলনের পাইপ ও মেশিন ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছু মালমাল জব্দ করা হয়েছে। অভিযুক্তদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা