অনলাইন ডেস্ক
এদিকে, এই দম্পতির স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ খতিয়ে দেখতে সংস্থাটির উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিককে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২০ ডিসেম্বর) তাকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগ পাওয়ার পর দুদকের উপ-পরিচালক শাহীন আরা মমতাজকে অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে তিনি কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলিশের ঊর্ধ্বতন এই কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর নামে যে পরিমাণ সম্পদ পাওয়া গেছে, তা তাদের বৈধ আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
পরে মোখলেসুর ও তার স্ত্রীর সম্পদের হিসাব তলব করা হয়। সম্প্রতি তারা দুদকে সম্পদ বিবরণী জমা দেন। সেটা যাচাই-বাছাইসহ এই দম্পতির স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য উপ-পরিচালক আবু বকর সিদ্দিককে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দিল দুদক।
প্রসঙ্গত, ১২তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তা মো. মোখলেসুর রহমান বর্তমানে সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাকাডেমিতে কর্মরত আছেন। তিনি ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা