অনলাইন ডেস্ক
লন্ডন শহরটি টেমস নদীর তীরে অবস্থিত। লন্ডনের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এই নদীটি বেশ বিখ্যাত। ১৯৫০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এর জলপথের বিবরণ বিস্তৃত। ২১৫ মাইলের এই নদীতে ১১৫ প্রজাতির মাছ এবং বন্যপ্রাণি বসবাস করে থাকে। সেখানেই যোগ দিয়েছে হাঙ্গরের তিনটি শ্রেণি। লন্ডনের জুওলোজিক্যাল সোসাইটির রিপোর্ট অনুসারে টেমস নদীতে – টোপ, স্টেরি স্মুথ-হাউন্ড এবং স্পারডগ এই তিন শ্রেণির হাঙ্গর বসবাস করছে।
টোপ হাঙ্গরগুলি ৬ ফুটেরও বেশি লম্বা হয়ে থাকে এবং ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারে। আইইউসিএন রেড লিস্ট অফ থ্রেটেন্ড স্পিসিজের তথ্য অনুসারে, হাঙ্গরের এই প্রজাতিটিকে বিশ্বজুড়ে সমালোচনামূলক ভাবে বিপন্ন প্রাণি হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
এদিকে টেমস নদীতে থাকা আরও দুটি হাঙ্গরের ছোট প্রজাতির এবং এরাও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তারকাখচিত মসৃণ-হাউন্ড হাঙ্গরগুলিকে সম্প্রতি হুমকির সম্মুখীন হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে। অতিরিক্ত মাছ ধরার কারণে স্পারডগ বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পরিণত হয়েছে।
জুওলোজি সোসাইটি অফ লন্ডন ২০২০ সালে বিপন্ন প্রজাতির হাঙ্গর সংগ্রহের জন্য গ্রেটার টেমস শার্ক প্রকল্প চালু করেছে। সেই সাথে কোন হাঙ্গরের সন্ধান মিললে কর্তৃপক্ষের নিকট জানাতে জেলেদের উৎসাহিত করে থাকে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা