অনলাইন ডেস্ক
কিন্তু এ বছর সরকারের বরাদ্দ দেয়া চাল পায়নি কক্সবাজারের জেলেরা। এজন্যে কর্তৃপক্ষের গাফিলতিকে দুষছেন তারা। জেলেদের সঠিক তালিকা তৈরি করে চাল বরাদ্দ দেয়ার দাবি তাদের। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে কর্মহীন জেলেরা জাল তৈরি ও ছেঁড়া জাল মেরামত করে দিন কাটাচ্ছে।
তাই কক্সবাজারের ফিশারী ঘাট মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নেই ক্রেতা-বিক্রেতার কোলাহল। তীরে নোঙর করা সব মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকা। আপস…
নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের আয় রোজগার থাকে না। সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। অনেকে সরকারি সহায়তার চালও পাননি বলে অভিযোগ করেছেন।
কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে চাল পেতে বিলম্ব হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেক জেলে। শেষ সময়ে চাল পেলে সেটা কোন কাজে আসেনা বলেও জানান জেলেরা। এখন জাল তৈরি ও ছেঁড়া জাল মেরামতের কাজ করে অনেক জেলের দিন কাটছে।
জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যমতে, কক্সবাজারে ৬৩ হাজার ১৯৩ জন নিবন্ধিত জেলে রয়েছেন। অথচ মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকায় কাজ করেন দেড় লাখ জেলে। তাই সঠিক তালিকা তৈরি করে সরকারের বরাদ্দের চাল বিতরণের দাবি জানিয়েছে জেলেরা।
সরকারি সহায়তার চালের বরাদ্দ আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন জেলেরা।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা