অনলাইন ডেস্ক
রোববার (১২ মে) চিপকের এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে টসে জিতে চেন্নাইকে আগে ব্যাট করতে পাঠান রাজস্থান রয়্যালসের অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন। আগে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিং জুটিতে ৪৩ রান যোগ করেন ইয়াশাসভি জয়সওয়াল ও জস বাটলার। জয়সওয়াল ২১ বলে ২৪ রান করে সিমরান জিৎ সিংয়ের শিকার হন। এরপর ২১ রান করা বাটলারকেও ফেরান ডানহাতি এই পেসার।
তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন ও রায়ান পরাগ মিলে যোগ করেন ৪২ রান। স্যামসন ১৫ রান করে আউট হয়ে গেলে ধ্রুব জুরেলকে নিয়ে আরও ৪০ রান যোগ করেন পরাগ। জুরেলের ব্যাট থেকে এসেছে ১৮ বলে ২৮ রানের ক্যামিও।
তুষার দেশপান্ডের টানা দুই বলে জুরেল ও শুভম দুবে ফিরে গেলেও পরাগ ৩৫ বলে ৪৭ রান করে রাজস্থানকে ১৪১ রানের লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন। রবিচন্দ্রন অশ্বিন শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন এক রান করেই। সিমরান একাই নেন ৩ উইকেট। দু’টি উইকেট গেছে তুষার দেশপান্ডের ঝুলিতে।
১৪২ রানের মাঝারি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রাচিন রবীন্দ্র ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় ওপেনিং জুটিতে যোগ করেন ৩২ রান। এরপর ড্যারিল মিচেল দ্রুত রান তুলে ১৩ বলে ২২ রান করে আউট হন। মঈন আলী ১৩ বলে ১০ করে আউট হলে চেন্নাইয়ের জয় নিয়ে শঙ্কা জাগে।
এরপর শিভব দুবেকে নিয়ে রান বাড়িয়েছেন রুতুরাজ। দুবে ১১ বলে ১৮ করে ফিরে গেলে রুতুরাজের সঙ্গে যোগ দেন রবীন্দ্র জাদেজা। তবে বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি তিনি। আউট হয়েছেন রান আউটে বাঁধা দিয়ে অবস্ট্রাক্টিং দ্য ফিল্ড হয়ে। ষষ্ঠ উইকেটে সামির রিজভি যোগ দেন রুতুরাজের সঙ্গে।
তিনি ইমপ্যাক্ট সাব হিসেবে নামেন ড্যারিল মিচেলের বদলি হিসেবে। এই দুজনই চেন্নাইয়ের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন। রুতুরাজ ৪১ বলে ৪২ রানের ইনিংস খেলে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন। সামির ৮ বলে ১৫ রান করে ১০ বল আগেই চেন্নাইয়ের জয় নিশ্চিত করেন।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা