অনলাইন ডেস্ক
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সময়ে এত দুর্নীতি হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজ দেশের মানুষকে দুই ভাগ করে ফেলেছে বড় দুই দল। সবাই জনগণকে ব্যবহার করে কিন্তু তাদের অধিকার নিয়ে কেউ কথা বলে না।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রিজার্ভ খারাপের থেকে আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। ১০ বিলিয়ন কম হলে কোনো দেশের এলসি হবে না। দেশের ব্যাংকগুলো খালি করা হয়েছে। দুদক দিয়ে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হয়রানি করা হচ্ছে। ছোট কর্মকর্তাদের দুদক দিয়ে হয়রানি করা হয়। কিন্তু বড় দুর্নীতিবাজদের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। দেশে প্রথম আওয়ামী লীগ দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। পরে বিএনপি চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। আওয়ামী লীগ ইশতেহারের ধারে কাছে যায়নি। সব ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগ একটি সুবিধাবাদী দল তৈরি করেছে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য জহুরুল ইসলাম জহির, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়সল চিশতী প্রমুখ।
সম্মেলনে জাতীয় পার্টি (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠকে পুনরায় মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও ইয়াকুব হোসেনকে সিনিয়র সহসভাপতি এবং আবু জাফর মাহমুদ কামালকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
fblsk
পরবর্তী মন্তব্যের জন্য আপনার নাম,ইমেইল,ওয়েবসাইট ব্রাউজারে সংরক্ষণ করুণ
সম্পাদকঃ
বিডিবিএল ভবন ( লেভেল - ৮) ১২ কারওয়ান বাজার সি/এ, ঢাকা, বাংলাদেশ।
কপিরাইট © ২০২৪ পাওয়ার্ড বাই লালসবুজের কথা